যেসব খাবার লিভার ভালো রাখতে খাবেন

ফ্যাটি লিভার দুই ভাগে বিভক্ত। একটি অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ এবং দ্বিতীয়টি নন-অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ। লিভারের সমস্যার মধ্যে ফ্যাটি লিভারের অসুখের পরিমাণ বেশি দেখা যায়। অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভারের সমস্যার জন্য প্রধান কারণ হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা। আর নন-অ্যালকোহোলিক ফ্যাটি লিভারে সাধারণত অলস জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকার খাদ্যাভ্যাস।

অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফ্যাটি লিভার তেমন ক্ষতির কারণ হয়ে উঠে না। কিন্তু প্রদাহ চলমান থাকলে এ থেকে লিভার সিরোসিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শুরুতেই সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে লাইফস্টাইলে কিছুটা পরিবর্তনই যথেষ্ট।

শাক পাতা-: ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যেকোনো মৌসুমি শাক। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাক পাতা রাখা হলে লিভারসহ শরীরের নানা অঙ্গ ভালো রাখতে উপকার পাওয়া যায়।

ব্রুকলি:- ব্রুকলি ভরপুর ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে। ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণে ২ টি উপাদানই কার্যকর ভূমিকা পালন করে। তাই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ব্রুকলি রাখতে পারেন।

নিথিয়াকে অভিনেতার হেনস্তার গুঞ্জন

ফুলকপি-বাঁধাকপি:- ফুলকপি-বাঁধাকপি ফাইবারের পরিমাণ প্রচুর থাকায় এটি লিভারের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। পাশাপাশি ফুলকপি-বাঁধাকপি ফ্যাটি লিভার রোগীদের ক্ষেত্রে উপকারী। সুস্থ থাকার জন্য নিয়মিত এই সবজি খেতে পারেন।

গাজর:- গাজর বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ একটি সবজি। গাজর নিয়মিত খেলে লিভারে ফ্যাটের সমস্যা হ্রাস পায়। গাজর বিটা ক্যারোটিন প্রদাহ রোধেও অনেক উপকারী।

বিটরুট:- বিটরুট অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এই সবজি লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। বিট হচ্ছে ফাইবার, ফোলেট ও পেকটিনের ভাণ্ডার। ফোলেট ও পেকটিনের উপাদান একত্র হলে ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণে কাজ করে থাকে।