কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার
কোলাজেন বর্ধক হিসাবে পরিচিত বেরি জাতীয় ফল।ডিমের সাদা অংশে যা কোলাজেন সৃষ্টি করতে সহায়তা করে।ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড কোলাজেনের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।ক্যারোটিনয়েডস এবং ফোলেট যা কোলাজেনের বৃদ্ধিতে বেশ সহায়ক।তাই আজ আমাদের আলোচনার বিষয় কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার। আশা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।
কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার
এমন এক ধরনের প্রোটিন যা মানবদেহের এক-তৃতীয়াংশ জুড়ে রয়েছে। এটা ত্বক, হাড়, পেশি, টেন্ডনস’ ও লিগামেন্টস’ গঠনে সহায়তা করে। তবে বয়স বাড়ার সাথে শরীরে কোলোজেন পরিমান কমতে থাকে। আবার ৫ ধরনের খাবার আছে যা কোলাজেন বাড়িয়ে ত্বককে সুস্থ রাখতে পারে যেমন:-
ডিম:- প্রচুর পরিমাণে প্রোলাইন রয়েছে ডিমের সাদা অংশে যা কোলাজেন সৃষ্টি করতে সহায়তা করে। তাই নিয়মিত ডিম খেলে ত্বকের বহু সমস্যা সহজে দূর করা যায়।আরও পড়ুন: ঘি এর উপকারিতা ও অপকারিতা
সামুদ্রিক মাছ:- ত্বক সুস্থ রাখতে অত্যন্ত কার্যকর সামুদ্রিক মাছে, আবার মাছে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড কোলাজেনের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
বেরি:- কোলাজেন বর্ধক হিসাবে পরিচিত বেরি জাতীয় ফল। এইসব বেরি জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যা কোলাজেনের মাত্রা বাড়াতে বেশ সহায়তা করে।
লেবু জাতীয় ফল:- প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে লেবু জাতীয় ফলে যা কোলাজেনের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। তাই সুস্থ ত্বক পেতে নিয়মিত কমলা লেবু, মালটা, লেবু, আঙুর ইত্যাদি ফল খেতে হবে।
ব্রকোলি:- প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে ব্রকোলিতে। এতে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস এবং ফোলেট যা কোলাজেনের বৃদ্ধিতে বেশ সহায়ক।
কোলাজেন কি
কোলাজেন হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রোটিন যা মানব শরীরের সাধারিত অংশ। এটি মূলত চর্ম, পেশী, হাড়, এবং আঙ্গুলের নখে পাওয়া যায়। কোলাজেন শরীরের বিভিন্ন অংশগুলির সংরক্ষণে এবং তাদের সঠিক কাঠামো তৈরি করে তাদের সুরক্ষা করে। এটি যৌক্তিক ধারাবাহিকতা এবং ত্বকে তৈরি করা সংকোচনশীলতা বৃদ্ধি করে, যা ত্বকে উজ্জ্বল, স্বস্ত্যপূর্ণ এবং সোজা রাখে। এটি মাংসপেশীগুলির স্থিতি বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং যেমন স্থূলকায় মৃদুতা তৈরি করে, এটি একটি সৌন্দর্য মেরুর সাথে সম্পর্কিত। কোলাজেনের অধিকাংশ প্রস্তুতি গুণ অত্রস্থলে বিদ্যমান হয়, যদিও এটি আমাদের শরীরে যোগ করার জন্য যেমন খাদ্যে পাওয়া যায়, তা অত্রস্থলে যে দ্রষ্টান্ত অত্র স্থিতির বাইরে যায় তার অনেকগুলি পরিবর্তনের মাধ্যমে হয়।
Pingback: শিশুকে রোগবালাইয়ের কে দূরে রাখা - amaderkhabar