এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে স্বস্তিতে ঢাকায় ফিরছেন মানুষ
এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে স্বস্তিতে ঢাকায় ফিরছেন মানুষ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ে (ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা মহাসড়ক) দিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছেন দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কিছুটা গাড়ির চাপ থাকলেও কোনো যানজট সৃষ্টি হয়নি। ভোগান্তি ছাড়াই গণপরিবহণে, ব্যক্তিগত গাড়িতে ও মোটরসাইকেলে ঢাকায় ফিরতে দেখা গেছে যাত্রীদের।
মঙ্গলবার সকাল ৭ টায় বরিশাল থেকে রওনা দিয়ে সকাল ১০টায় ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে পৌঁছান বিকাশ কর্মকার। বিকাশ ধানমন্ডিতে একটি অফিসে চাকরি করেন। বরিশাল থেকে মোটরসাইকেলে রওনা দিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে মাত্র তিন ঘণ্টায় ঢাকায় পৌঁছেছেন বিকাশ কর্মকার। তিনি বরিশাল নগরীর কাশিপুর গড়িয়ারপাড় এলাকার বাসিন্দা। পরিবারের সঙ্গে ঈদ করে কোনো ধরনের যানজট ছাড়াই ঢাকায় আসতে পেরে দারুণ উচ্ছ্বসিত তিনি।
বিকাশ বলেন, ঢাকায় ফেরার পথে কোথাও যানজট পাইনি। তিন ঘণ্টায় ঢাকায় ফিরেছি। যেখানে আগে লঞ্চে সময় লাগতো ৮-৯ ঘণ্টা, এখন সড়কপথে লাগছে তিন ঘণ্টা। আমাদের (দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীদের) যাতায়াত সহজ হয়েছে পদ্মা সেতুর কল্যাণে। পদ্মা সেতু ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্সপ্রেসওয়ের (ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা মহাসড়ক) কল্যাণে এবার ঈদযাত্রা ও কর্মস্থলে ফেরা স্বস্তির বলে জানিয়েছেন তারা।
পানির ট্যাঙ্ক গোলই হয় কেন?
শরীয়তপুর সুপার পরিবহণের বাসচালক মোক্তার হোসেনও একই কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ছুটি শেষে স্বস্তিতে মানুষ এখন ঢাকায় ফিরছে, এবারের ঈদেও গাড়ি চালাতে কোনো রকম যানজট হয়নি। সকালে এক ট্রিপ নিয়ে ঢাকা থেকে শরীয়তপুরে এসেছি, এখন আবার ঢাকায় ফিরছি। শরীয়তপুর থেকে মাওয়া প্রান্তে আসতে সময় লেগেছে ১.৩০ ঘণ্টা, গাড়ি চালিয়ে আরাম পাচ্ছি।
এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজার ইনচার্জ জানান, এবারের ঈদযাত্রায় যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়নি। ফিরতিযাত্রাও স্বস্তির হচ্ছে। মঙ্গলবারও কোনো ঝামেলা ছাড়াই লোকজন নির্বিঘ্নে ঢাকায় ফিরেছেন।
👏👏👏👏👏
ধন্যবাদ আপনাকে
Fine
ধন্যবাদ আপনাকে
Goods
Thank you